দক্ষিণ কোরিয়া বেতন ভাতাদি । লটারিতে কোরিয়া যেতে কত টাকা লাগে?

দক্ষিণ কোরিয়া বেতন ভাতাদি । লটারিতে কোরিয়া যেতে কত টাকা লাগে?

অনলাইনে আবেদন, চূড়ান্ত রেজিস্ট্রেশন, ট্রেনিং ব্যয় এবং কোরিয়া যাওয়ার ক্ষেত্রে সার্ভিস চার্জ ৩৬-৪০ হাজার এবং জামানত ন্যূনতম ১ লক্ষ টাকা সহ অন্যান্য বেশ কিছু খরচ হয়-সব মিলিয়ে সর্বোচ্চ ১.৫০-২.৫ লক্ষ টাকা সম্ভাব্য ব্যয়  – লটারিতে কোরিয়া যেতে কত টাকা লাগে?

বোয়েসেলকে কত টাকা প্রদান করতে হয়? লেবার কন্ট্রাক্ট প্রাপ্ত কর্মীদের বিকেটিটিসি’তে ৪৮ ঘণ্টার প্রিলিমিনারী প্রশিক্ষণ, যক্ষা পরীক্ষা ও পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সংগ্রহের জন্য বোয়েসেল ওয়েবসাইটে নোটিশ প্রদান ও এসএমএস প্রেরণ করে থাকে । লেবার কন্ট্রাক্ট প্রাপ্ত কর্মীগণ প্রিলিমিনারী প্রশিক্ষণ সম্পন্নের পর বোয়েসেল অফিসে মূল পাসপোর্ট, প্রশিক্ষণ সনদ, ভিসা ফরম, নির্ধারিত ই৯/ই১০/এইচ২ স্ট্যাটাস ফরম, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স, জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি ও ভিসা সংক্রান্ত সকল ডকুমেন্টস এবং বোয়েসেল-এর সার্ভিস চার্জ ২৩,১৮৪/- (ভ্যাটসহ), বোয়েসেল ডাটাবেইজ ফি ২০০/-, ভিসা ফি ৫,১০০/-, বহির্গমন ফি ৩,৫০০/-, স্মার্ট কার্ড ফি ২৫০/- এবং উৎসে আয়কর বাবদ ৮০০/- টাকাসহ সর্বমোট ৩৩,০৩৪/- টাকার পে-অর্ডার এবং ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ তহবিলে ১১৪৫/- টাকার পৃথক পে-অর্ডার প্রদান করতে হয়। এছাড়া রি-এন্ট্রি (কমিটেড/স্পেশাল সিবিটি) কর্মীদের পৃথক পে-অর্ডার প্রদানের প্রয়োজন নেই । কোরিয়াগামী জেনারেল কর্মীদের ফেরতযোগ্য ০১ লক্ষ টাকার পে-অর্ডার এবং কমিটেড/স্পেশাল সিবিটি কর্মীদের ফেরতযোগ্য তিন লক্ষ টাকার পে-অর্ডার বোয়েসেলকে প্রদান করতে হয়।

লটারিতে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে খরচ কত?– দক্ষিণ কোরিয়ার লটারি যদি আপনি পেয়ে থাকেন তবে আপনি মাত্র ৩৬,৫০০ টাকা হতে মাত্র ৫০০০০ টাকা ব্যয় করে কোরিয়া যেতে হবে কিন্তু জামানত সহ আপনাকে ২ লক্ষ হতে ২.৫ লক্ষ টাকা খরচ করতে হবে।

কোরিয়া লটারি ছাড়া যাওয়া যায় না? যাওয়া যায়। তবে ভাষা শিখতেই হবে। বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে আপনার সর্বমোট ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকা খরচ হবে। তবে, বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়ার বিমান ভাড়া হলো ১ লক্ষ ৩৫ হাজার ৭০৬ টাকা (সর্বনিম্ন – কাতার এয়ারওয়েজ)।

কবে থেকে কোরিয়া লোক নেয়া হয়? দক্ষিণ কোরিয়া EPS এর মাধ্যমে বাংলাদেশ সহ মোট ১৬ টি দেশ থেকে কর্মী নিয়োগ করে থাকেন। ২০০৭ সালে বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়া সরকারের মাঝে কর্মী নিয়োগ সংক্রান্ত একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে৷ তার’ই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ সরকারের প্রতিষ্ঠান বোয়েসেল নূন্যতম অভিবাসন ব্যয়ে দক্ষিণ কোরিয়ায় ২০০৮ সাল থেকে নিয়মিত কর্মী প্রেরণ করে আসছেন। এটি একটি চলমান ও স্বচ্ছ প্রক্রিয়া, যার কারণে ইতিপূর্বে হাজারো যুবক তার মনের মধ্যে’র লালিত স্বপ্ন ও পরিবারের দায়িত্ব নিতে পেরেছে কোন প্রকার প্রতারণা ছাড়াই।

দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার জামানতের পরিমাণ কত? দক্ষিণ কোরিয়াগামী বাংলাদেশি ইপিএস সাধারণ কর্মীকে জামানত হিসেবে ১,০০,০০০/- (এক লক্ষ) টাকার পে-অর্ডার বোয়েসেল বরাবর প্রদান করতে হবে। দক্ষিণ কোরিয়াগামী বাংলাদেশি রি-এন্ট্রি (স্পেশাল/কমিটেড) কর্মী জামানত হিসেবে ৩,০০,০০০/- (তিন লক্ষ) টাকার পে-অর্ডার বোয়েসেল বরাবর প্রদান করতে হবে।

কোরিয়ান ভাষা শেখা খুব একটা সহজ নয় কিন্তু ত্যাগ ও ডেডিকেশন থাকলে শেখা যায় / কোরিয়ান ভাষা কেমন?

সরকারিভাবে কোরিয়া গেলে বেতন কত? বেতন ২ লাখ থেকে তিন লাখ টাকা। সাধারণ কাজের ধরন ফ্যাক্টরি ওয়ার্কার, কৃষি বা শিল্প কারখানায় হয়ে থাকে এবং কাজের ধরন ভেদে বেতন কম বেশি হয়ে থাকে।

দক্ষিণ কোরিয়া বেতন ভাতাদি । লটারিতে কোরিয়া যেতে কত টাকা লাগে?

Caption: more details click here

কোরিয়ান ভাষা শিখেই আপনাকে কোরিয়া যেতে হবে । দক্ষিণ কোরিয়া আবেদনের যোগ্যতা

  • শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি/সমমানের ডিগ্রী;
  • বয়স সীমা ১৮-৩৯ পর্যন্ত,
  • পাসপোর্ট-এর মেয়াদ থাকতে হবে;
  • যার কালার ব্লাইন্ডনেস ও রঙ বোঝার সক্ষমতার সমস্যা নেই;
  • মাদকাসক্ত ব্যক্তিগণ অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন;
  • যার কোন দিন রাষ্ট্রীয় নির্দেশে কারা অন্তরীণ বা কঠোর শাস্তি হয়নি;
  • যার কোন দিন সরকারি এজেন্সি কর্তৃক দক্ষিণ কোরিয়ার পোর্ট থেকে ফেরত পাঠানো হয়নি, বা কোরিয়া বের হওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়নি;
  • যার উপর বিদেশ যাত্রায় কোন নিষেধাজ্ঞা নেই বা যেতে কোন সমস্যা নেই এবং 10. ই-৯ বা ই-১০ ভিসায় কোরিয়ায় ৫ বছর বা ততোধিক কাল কোরিয়ায় বসবাস করে নাই এমন ব্যক্তি।

জামানত কি ফেরত পাওয়া  যায়?

ইপিএস কর্মী দক্ষিণ কোরিয়াতে বৈধ চাকরিকাল সমাপ্ত করে বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করলে বোয়েসেল কর্তৃক নির্ধারিত ফরমে চাহিত প্রমাণপত্রসহ আবেদন করতে হবে। ইপিএস কর্মী দক্ষিণ কোরিয়াতে বৈধ চাকরিকাল সমাপ্ত না করে বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করলে বোয়েসেল কর্তৃক নির্ধারিত ফরমে চাহিত প্রমাণপত্র ও এইচআরডি কোরিয়া কর্তৃক প্রত্যয়নসহ আবেদন করতে হবে। মৃত ইপিএস কর্মীর বৈধ অভিভাবককে (স্থানীয় চেয়ারম্যান/কমিশনার কর্তৃক মনোনীত) বোয়েসেল কর্তৃক নির্ধারিত ফরমে চাহিত প্রমাণপত্রসহ আবেদন করতে হবে। নির্দেশিকা অনুযায়ী জামানত ফেরতের বিষয়টি যোগ্যতা বিশ্লেষণপূর্বক ১৫ (পনেরো) কার্য দিবসের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে হবে। নির্দেশিকা অনুযায়ী জামানতের অর্থ আবেদনকারীর প্রদত্ত ব্যাংক হিসাবে প্রেরণ করা হবে।

ইপিএস কর্মী থেকে প্রাপ্ত জামানত বিষয়ক নির্দেশিকা ডাউনলোড করুন

Korea Lottery Result 2023 । কোরিয়া লটারি চেক এবং পরবর্তী করনীয় কি?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *