ই পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়ার নিয়ম ২০২৪ । বাংলাদেশে ই পাসপোর্ট ফি এখন কত টাকা?
ই-পাসপাের্ট ফি পরিশােধ সংক্রান্ত ই-পাসপাের্ট আবেদন জামার পূর্বে পাসপাের্ট ফি প্রদান করতে হবে। ই-পাসপাের্ট ফি জমাদানে রাষ্ট্রায়ত্ত/তফসিলি ব্যাংকের যেকোন শাখা থেকে স্বয়ংক্রিয় (Automated Challan, সংক্ষেপে ‘এ-চালান’) ব্যবহার করতে হবে। – ই পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়ার নিয়ম ২০২৪
এ চালানের মাধ্যমে পাসপোর্ট ফি জমা দিন– ই পাসপোর্ট ফি এখন অনলাইনেও জমা দেয়া যাবে তবে চাইলে আপনি ম্যানুয়াল চালানেও জমা দিতে পারবেন। অনলাইনে ই-পাসপোর্টের টাকা জমা দেয়ার জন্য A Challan ওয়েবসাইটে গিয়ে ই পাসপোর্ট ফি সিলেক্ট করুন। এরপর পাসপোর্টের পৃষ্ঠা সংখ্যা, মেয়াদ ও ডেলিভারীর ধরণ বাছাই করুন। তারপর, ব্যক্তির পরিচিতি নম্বর, নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর লিখুন। সবশেষে সুবিধামত ব্যাংক বাছাই করে পেমেন্ট করুন এবং চালানের প্রিন্ট কপি সংগ্রহ করুন। Automated Challan System । এ-চালান- ডিজিটাল পদ্ধতিতে সরকারি কোষাগারে অর্থ জমা
ই-পাসপোর্ট আবেদন অনলাইনে দাখিল করার সময়ে পাসপোর্ট ফি পরিশোধ করা যাবে। পাসপোর্ট ফি স্বয়ংক্রিয়ভাবে হিসাব করা হবে। বাংলাদেশস্থ পাসপোর্ট অফিসের আবেদন দাখিলের ক্ষেত্রে অনলাইনে পেমেন্ট করা যাবে। অনলাইন পেমেন্ট ছাড়াও ওয়ান ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া এবং ঢাকা ব্যাংকে নির্ধারিত ফি জমা দেওয়া যাবে। Passport renewal fee। পাসপোর্ট নবায়ন ফি ২০২৪
আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে পাসপোর্ট ফি – Passport with 48 pages and 5 years validity > Regular delivery within 21 days: TK 4,025 > Express delivery within 10 days: TK 6,325> Super Express delivery within 2 days: TK 8,625 । Passport with 48 pages and 10 years validity- Regular delivery within 21 days: TK 5,750 > Express delivery within 10 days: TK 8,050 > Super Express delivery within 2 days: TK 10,350 । Passport with 64 pages and 5 years validity – Regular delivery within 21 days: TK 6,325 > Express delivery within 10 days: TK 8,625 > Super Express delivery within 2 days: TK 12,075 । Passport with 64 pages and 10 years validity – Regular delivery within 21 days: TK 8,050 > Express delivery within 10 days: TK 10,350> Super Express delivery within 2 days: TK 13,800 ই পাসপোর্ট করার নিয়ম ও খরচ ২০২২ । E passport Fees
অনলাইনে এ চালানে পাসপোর্ট ফি পরিশোধ করা যাবে / ই পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়ার নিয়ম ২০২৪
সরকারি খাতে ২০ টি ব্যাংক মারফত এ চালান (অটোমেটেড চালান) এর মাধ্যমে আয়কর/পাসপোর্ট ইত্যাদি ফি/চার্জ পরিশোধ করা যায়। বেশি কিছু ১ম সারির ব্যাংক এতে নাই (যেমন- সিটি ব্যাংক)। তালিকাভূক্ত ব্যাংক ছাড়া অন্য কোন ব্যাংকের ভিসা কার্ড ব্যবহার করবেন না। তবে একাউন্ট নম্বর ব্যবহার করেও পেমেন্ট করা যাবে। Passport NOC form Download । পাসপোর্ট করার জন্য অনাপত্তিপত্র ফরম
Caption: Click https://ibas.finance.gov.bd/acs/general/sales#/home/dashboard
How to Fillup E challan form? । অনলাইনে চালান ফর্ম পূরণ করা নিয়ম ২০২৪
- যে সরকারি প্রতিষ্ঠান বরাবর জমা করতে চান যেখানে পাসপোর্ট ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর সিলেক্ট করুন।
- ১৪২২৩১১ পাসপোর্ট ফি সিলেক্ট করুন।
- টাকার পরিমাণ ও ভ্যাট লিখুন
- নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বর, ইমেইল ঠিকানা লিখে অনলাইন ব্যাংকিং সিলেক্ট করুন।
- যে কোন ব্যাংকের নামের উপর ক্লিক করে সিলেক্ট করুন। যে ব্যাংকে আপনার একাউন্ট আছে।
- Save ক্লিক করুন।
- সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের গেইটওয়ে দেখাবে সেখানে বিস্তারিত তথ্য বা ব্যাংক ডিটেইলস এন্ট্রি করে পেমেন্ট করুন।
Note: আরও স্পেসিফিকভাবে পেমেন্ট করতে উপরে পাসপোর্ট লেখাতে ক্লিক করুন। ই পাসপোর্ট ইস্যু ৪৮ পাতা সিলেক্ট করুন। বিতরনের প্রকৃতি সিলেক্ট করুন (যেমন ৫ বছর মেয়াদী সাধারণ পাসপোর্ট -২১ কর্ম দিবস)। এতে করে টাকার পরিমাণ ও ভ্যাট অটো চলে আসবে। Ok করুন এবং নাম ঠিকানা, মোবাইল নম্বর, ই-মেইল অনলাইন ব্যাংকিং >Save> Payment>Done> Print it. E Passport
চালানের অর্থ ফেরত নেওয়া এবং চালানের তথ্য সংশোধন একটি জটিল ও সময় সাপেক্ষ বিষয়। তাই এ-চালান সিস্টেমে এন্ট্রিসমূহ নির্ভুল ও যথাযথভাবে প্রদান করা হয়েছে কিনা তা সতর্কতার সাথে যাচাই করার জন্য সকল User-দের বিশেষভাবে অনুরোধ করা হল। পাসপোর্ট এর ক্ষেত্রে পাসপোর্ট আবেদনের সাথে মিলিয়ে এ চালান সিস্টেমে গ্রাহকের নাম এন্ট্রি করার জন্যও অনুরোধ করা হয়েছে। মোবাইল ব্যাংকিং/ ডেবিট /ক্রেডিট কার্ড সার্ভিস পেতে যে কোনো একটি ব্যাংকের গেটওয়ে ব্যবহার করতে হবে। কোনো ব্যাংকে এ সার্ভিসগুলো না পেলে অন্য ব্যাংক নির্বাচন করতে হবে।
মোবাইল ব্যবহার করে কি ফি পরিশোধ করা যাবে?
হ্যাঁ যাবে –ই পাসপোর্ট ফি, আয়কর, মূসক শুল্ক, ডিউটি বা এনবিআর এর অন্যান্য ফি জমা আপনি একটি মাত্র ওয়েবসাইট ব্যবহার করে জমা দিতে পাবেন। ওয়েবসাইটটিতে রেজিস্ট্রেশন করে বা রেজিস্ট্রেশন না করেও অর্থ জমা দেওয়া যাবে। স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারের দোকানে গিয়ে আপনি আপনার এনআইডি নম্বর, মোবাইল নম্বর এবং মোবাইল ব্যাংকিং বা ব্যাংক হিসাব ব্যবহার করে চালান জমা দিতে পারেন। মোট কথা ঘরে বসে বা যে কোন স্থানে বসে ব্যাংকে না গিয়েই আপনি চালান জমা দিতে https://ibas.finance.gov.bd/acs/general/sales#/home/dashboard এই ওয়েবসাইট বা এ চালান সাইটটি ব্যবহার করুন। পাসপোর্ট নম্বর দিয়ে সৌদি আরবের ভিসা চেক করার নিয়ম ২০২২