কোন জরিপ কত সালে হয় ২০২৫ । সরকারি এস এ রেকর্ড কত সালে হয়?
সরকারের জরিপ বিভাগ সরেজমিন জরিপ করে ভূমির মালিকানার যে বিবরণ ও নকশা তৈরী করে তাই
ভূমি সংক্রান্ত সেবা এখন অনলাইনেই গ্রহণ করা যায়। অনলাইনে মিউটেশন করা যায়। খতিয়ানের জন্য আবেদন করা যায়। খতিয়ানের আবেদন করলে খতিয়ান বা পর্চা বাড়িতে ডাকযোগে পৌছে যায়।
সরকারের জরিপ বিভাগ সরেজমিন জরিপ করে ভূমির মালিকানার যে বিবরণ ও নকশা তৈরী করে তাই
কৃষি জমির ক্ষেত্রে ২৫ বিঘা পর্যন্ত খাজনা মওকুফ করে দেয়া হয়েছে। ২৫ বিঘার অধিক থেকে
জমি ক্রয়ে সতর্কতা – জমি ক্রয়-বিক্রয়ে যে সকল বিষয়গুলো খতিয়ে দেখতে হবে – জমি ক্রয়
জেলা জজ, রেজিস্টার, সাব-রেজিস্টার সহ অন্যান্যদের নিয়ে কমিটি সম্পত্তির বাজার মূল্য নির্ধারণ করিতে – প্রস্তুতকৃত
অনলাইনে খতিয়ান সংশোধনের আবেদন করা যায়-আপনাকে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট যুক্ত করে রেকর্ড সংশোধনের জন্য ম্যানুয়ালী আবেদন
দেশের নদী হাওড়, বাওর ইত্যাদি ইজারার নিয়ম – সরকারি খাসজমি বা নদী নালা ইজারা নীতিমালা
জমি ক্রয় বা বিক্রয়ের ক্ষেত্রে রিটার্ন দাখিলের প্রমানক আবশ্যক- টিন সার্টিফিকেট এবং রিটার্ন দাখিলের রশিদ
কোন আইনজীবী বা কোন জানুয়া ব্যক্তির নিকট না গিয়েও এখন আপনি সরকার ক্যালকুলেটর ব্যবহার করে
স্ত্রী ও কন্যা রেখে যদি কেউ মারা যায় এবং তার নামে যদি কোন সম্পত্তি থাকে
অনলাইনে নামজারি বা খারিজ বা মিউটেশন সম্পন্ন করেছেন কিন্তু ই খতিয়ান পোর্টানে নামজারি খতিয়ানে সার্চ
মিতক্ষরা পদ্ধতি ও দায়ভাগ পদ্ধতি দুটির মধ্যে বাংলাদেশে দায়ভাগ পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। এ আইন