সাফ কবলা দলিল রেজিস্ট্রেশন ফিস ২০২৩ । জমি ক্রয়ে কোন দলিল করতে খরচ বেশি?
জমি বা ফ্ল্যাট ক্রয়ের ক্ষেত্রে দলিল খরচ নিজে নিজেই হিসাব করুন – সাফ কবলা দলিল রেজিস্ট্রেশন ফিস ২০২৩
সাফ কবলা বা বিক্রয় দলিল রেজিস্ট্রেশন ফিস – জমি তো কিনবেন তার খরচ কতো সেটি জানা জরুরি চলুন জেনে নিই- রেজিস্ট্রেশন ফিঃ দলিলে লিখিত মোট মূল্যের ১% টাকা। স্ট্যাম্প শুল্কঃ দলিলে লিখিত মোট মূল্যের ১.৫% টাকা। স্থানীয় সরকার করঃ দলিলে লিখিত মোট মূল্যের ৩% টাকা তবে সিটি কর্পোরেশন এবং ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড (উপজেলাধীন নয়) এর অধীন সম্পত্তি হলে হস্তান্তরিত সম্পত্তির দলিলে লিখিত মোট মূল্যের ২% টাকা।
উৎসে কর কোথায় কত? গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, নরসিংদী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম জেলা [রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) এবং চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) ব্যতীত] এবং যেকোন সিটি কর্পোরেশন (ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ব্যতীত) এবং ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড – ৬%। জেলা সদরে অবস্থিত পৌরসভা অধিভুক্ত এলাকা – ৬%। অন্য যেকোন পৌরসভার অধিভুক্ত এলাকা – ৪%। অন্যান্য এলাকা – ২%। ঢাকার কিছু এলাকায় উৎসে কর ৮% অথবা সর্বনিম্ন ২০ লক্ষ টাকা নির্ধারিত হয়েছে।
জমির উপর মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট কি? ভূমি উন্নয়ন সংস্থা/রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্লট বা জমি বিক্রয় বা হস্তান্তরের ক্ষেত্রে দলিলের মূল্যের উপর আদায়যোগ্য মূল্য সংযোজন কর (VAT) – ২%। ভবন নির্মাণ সংস্থা কর্তৃক ভবন বা ফ্ল্যাট বিক্রয় বা হস্তান্তরের ক্ষেত্রে দলিলের মূল্যের উপর আদায়যোগ্য মূল্য সংযোজন কর (VAT) : (i) ফ্ল্যাটের আয়তন ১-১৬০০ বর্গফুট পর্যন্ত – ২%। (ii) ফ্ল্যাটের আয়তন ১৬০১ বর্গফুট হইতে তদুর্ধ্ব – ৪.৫%। (iii) পুনঃ রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে – ২%। ৭। ই ফিঃ ১০০ টাকা।
এন ফি কত? প্রতি ৩০০ শব্দ বিশিষ্ট এক পৃষ্ঠা বা উহার অংশ বিশেষের জন্য ২৪ টাকা। এনএন ফি (নকলনবিশগনের পারিশ্রমিক): প্রতি ৩০০ শব্দ বিশিষ্ট এক পৃষ্ঠা বা উহার অংশ বিশেষের জন্য ৩৬ টাকা। ২০০ টাকার নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে হলফনামা প্রিন্ট করে দলিলের সাথে সংযুক্ত করতে হবে। সম্পত্তি হস্তান্তর (এল. টি) নোটিশের আবেদনপত্রে ১০ টাকা মূল্যের কোর্ট ফি সংযুক্ত করতে হবে।
ঢাকা দলিল খরচে নাকি বেড়েছে? হ্যাঁ। বাণিজ্যিক এলাকায় অবস্থিত ভূমি অথবা ভূমিসহ বিল্ডিং (কাঠা – ১.৬৫ শতাংশ) এর ক্ষেত্রে উৎসে করের হার: ঢাকা জেলার গুলশান, বনানী, মতিঝিল, দিলকুশা, নর্থ সাউথ রোড, মতিঝিল সম্প্রসারিত এলাকাসমূহ এবং মহাখালী – দলিল মূল্যের উপর ৮% বা ২০,০০,০০০ টাকা যেটি সর্বোচ্চ। ঢাকা জেলার কারওয়ান বাজার – দলিল মূল্যের উপর ৮% বা ১২,০০,০০০ টাকা যেটি সর্বোচ্চ।চট্টগ্রাম জেলার আগ্রাবাদ ও সিডিএ এভিনিউ – দলিল মূল্যের উপর ৮% বা ৮,০০,০০০ টাকা যেটি সর্বোচ্চ। নারায়ণগঞ্জ এবং ঢাকা জেলার বঙ্গবন্ধু এভিনিউ, বাড্ডা, সায়েদাবাদ, পোস্তগোলা এবং গেন্ডারিয়া – দলিল মূল্যের উপর ৮% বা ৮,০০,০০০ টাকা যেটি সর্বোচ্চ। ঢাকা জেলার উত্তরা, সোনারগাঁও জনপথ, শাহবাগ, পান্থপথ, বাংলামোটর এবং কাকরাইল – দলিল মূল্যের উপর ৮% বা ১২,০০,০০০ টাকা যেটি সর্বোচ্চ। ঢাকা জেলার নবাবপুর এবং ফুলবাড়িয়া – দলিল মূল্যের উপর ৮% বা ৬,০০,০০০ টাকা যেটি সর্বোচ্চ। তবে শর্ত থাকে যে, যদি জমিতে কোন স্থাপনা, বাড়ি, ফ্ল্যাট, অ্যাপার্টমেন্ট অথবা ফ্লোর স্পেস থাকে তবে, প্রতি বর্গমিটার ৮০০ টাকা হারে অথবা স্থাপনা, বাড়ি, ফ্ল্যাট, অ্যাপার্টমেন্ট অথবা ফ্লোর স্পেস এর দলিল মূল্যের উপর ৮%, এর মধ্যে যাহা সর্বোচ্চ সেই হারে অতিরিক্ত কর প্রযোজ্য হইবে ।
দলিল রেজিস্ট্রেশন ফি ক্যালকুলেটর । দলিল রেজিস্ট্রেশন ফি ২০২৩ । ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রেশন খরচ ২০২৩
বিভিন্ন এলাকায় অবস্থিত ভূমি অথবা ভূমিসহ বিল্ডিং (কাঠা – ১.৬৫ শতাংশ) এর ক্ষেত্রে উৎসে করের হার: ঢাকা জেলার উত্তরা (সেক্টর ১-৯), খিলগাঁও পুনর্বাসন এলাকা (১০০ ফিট রাস্তার পাশে), আজিমপুর, রাজারবাগ পুনর্বাসন এলাকা (বিশ্ব রোডের পাশে) এবং চট্টগ্রাম জেলার আগ্রাবাদ, হালিশহর, পাচলাইশ, নাসিরাবাদ, মেহেদিবাগ – দলিল মূল্যের উপর ৮% বা ৩,০০,০০০ টাকা যেটি সর্বোচ্চ। ঢাকা জেলার গুলশান, বনানী, বনানী ডিওএইচএস, ধানমন্ডি, বারিধারা ডিওএইচএস, মহাখালী ডিওএইচএস, বসুন্ধরা (ব্লক এ-জে), নিকেতন, বারিধারা – দলিল মূল্যের উপর ৮% বা ১০,০০,০০০ টাকা যেটি সর্বোচ্চ। ঢাকা জেলার রাজউক পূর্বাচল আবাসিক মডেল টাউন, বসুন্ধরা (ব্লক কে-পি) এবং ঝিলমিল আবাসিক এলাকা – দলিল মূল্যের উপর ৮% বা ৩,০০,০০০ টাকা যেটি সর্বোচ্চ।
Caption: Dolil Cost Calculator
দলিল রেজিস্ট্রেশন ফি ২০২৩ । বাংলাদেশে কোন দলিল করতে খরচ কত টাকা?
- “সাফ কবলা” দলিলের রেজিস্ট্রি খরচসহ অন্যান্য তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন।
- “দানপত্র” দলিলের রেজিস্ট্রি খরচ সহ অন্যান্য তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন।
- “হেবার ঘোষনাপত্র” দলিলের রেজিস্ট্রি খরচসহ অন্যান্য তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন।
- হেবাবিল এওয়াজ দলিলের রেজিস্ট্রি খরচসহ অন্যান্য তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন।
- “বায়নাপত্র” বা “বিক্রয় চুক্তি” দলিলের রেজিস্ট্রি খরচসহ অন্যান্য তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন।
- “বায়নাপত্র বাতিলকরণ” দলিলের রেজিস্ট্রি খরচসহ অন্যান্য তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন।
- জমি-জমা ও দলিল রেজিস্ট্রি সংক্রান্ত সকল তথ্যের জন্য এখানে ক্লিক করুন।
- “বন্টননামা” বা “বাটোয়ারা” দলিলের রেজিস্ট্রি খরচসহ অন্যান্য তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন।
- “বিনিময়” (Exchange) বা “এওয়াজ” দলিলের রেজিস্ট্রি খরচসহ অন্যান্য তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন।
- “দানের ঘোষনাপত্র” দলিলের রেজিস্ট্রি খরচসহ অন্যান্য তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন।
- ব্যাংকের অনুকূলে ঋণ গ্রহনের বিপরীতে “Mortgage” “বন্ধক” দলিলের রেজিস্ট্রি খরচসহ অন্যান্য তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন।
- “Redemption” বা “বন্ধকমুক্তি” দলিলের রেজিস্ট্রি খরচসহ অন্যান্য তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন।
- “অপ্রত্যাহারযোগ্য পাওয়ার অব অ্যাটর্নি” (আমমোক্তারনামা) দলিল রেজিস্ট্রি খরচসহ অন্যান্য তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন। (ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে, “ঋণ গ্রহনের বিনিময়ে“)।
- “অপ্রত্যাহারযোগ্য পাওয়ার অব অ্যাটর্নি” (আমমোক্তারনামা) দলিলের রেজিস্ট্রি খরচসহ অন্যান্য তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন (“পণমূল্য ছাড়া”)।
- “অপ্রত্যাহারযোগ্য পাওয়ার অব অ্যাটর্নি” (আমমোক্তারনামা) দলিলের রেজিস্ট্রি খরচ সহ অন্যান্য তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন। (“পণমূল্যের বিনিময়ে”)।
- সাধারণ পাওয়ার অব অ্যাটর্নি (আমমোক্তারনামা) দলিলের রেজিস্ট্রি খরচসহ অন্যান্য তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন।
- “পাওয়ার অব অ্যাটর্নি (আমমোক্তারনামা) বাতিলকরণ” দলিলের রেজিস্ট্রি খরচসহ অন্যান্য তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন।
- “ওয়াকফ” দলিলের রেজিস্ট্রি খরচসহ অন্যান্য তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন।
- “উইল” দলিলের রেজিস্ট্রি খরচসহ অন্যান্য তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন।
- “অছিয়ত” দলিলের রেজিস্ট্রি খরচসহ অন্যান্য তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন।
- “নাদাবী” বা “মুক্তিপত্র” দলিলের রেজিস্ট্রি খরচসহ অন্যান্য তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন।
- “চুক্তিপত্র” দলিল রেজিস্ট্রি খরচসহ অন্যান্য তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন।
- “জীবনস্বত্ব দান” দলিলের রেজিস্ট্রি খরচসহ অন্যান্য তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন।
- “দেনমোহরের পরিবর্তে হেবাবিল এওয়াজ” দলিলের রেজিস্ট্রি খরচসহ অন্যান্য তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন।
- “ভ্রম সংশোধন” দলিল রেজিস্ট্রি খরচসহ অন্যান্য তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন।
- “ট্রাস্ট” দলিলের রেজিস্ট্রি খরচসহ অন্যান্য তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন।
- “বহালিয়ত” বা “বহালকরণপত্র” দলিলের রেজিস্ট্রি খরচসহ অন্যান্য তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুন।
জমি রেজিস্ট্রি ফিস পরিশোধ পদ্ধতি কি?
দলিল রেজিস্ট্রেশনের জন্য যাবতীয় ফিসাদি স্থানীয় সোনালী ব্যাংক এর ট্রেজারি শাখায় জমা প্রদান করতে হবে।রেজিস্ট্রেশন ফি, ই ফি এবং এন ফি একসাথে একটি পে-অর্ডারের মাধ্যমে কোড নং ১-২১৬১-০০০০-১৮২৬ তে জমা প্রদান করতে হবে। স্ট্যাম্প শুল্ক (দলিলে ব্যবহৃত স্ট্যাম্প বাদে) পে-অর্ডারের মাধ্যমে কোড নং ১-১১০১-০০২০-১৩১১ তে জমা প্রদান করতে হবে। দলিলে সর্বোচ্চ ১২০০ টাকার নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প ব্যবহার করা যাবে। স্থানীয় সরকার কর সাব-রেজিস্ট্রি অফিস সংলগ্ন NRBC ব্যাংক বুথে জমা প্রদান করতে হব। যেখানে NRBC ব্যাংকের বুথ নেই সেখানে সোনালী ব্যাংকে সংশ্লিষ্ট সাব-রেজিস্ট্রারের ব্যাংক হিসাবে জমা প্রদান করতে হবে। উৎসে আয়কর (53H) পে-অর্ডারের মাধ্যমে কোড নং ১-১১৪১-০০০০-০১১১ তে জমা প্রদান করতে হবে। এনএন ফি নগদে অফিসে জমা প্রদান করতে হবে।
ভূমি উন্নয়ন সংস্থা বা ভবন নির্মান সংস্থা কর্তৃক প্রদেয় অতিরিক্ত ফিস কত?
উৎসে আয়কর (53FF) পে-অর্ডারের মাধ্যমে কোড নং ১-১১৪১-০০০০-০১০১ তে জমা প্রদান করতে হবে।ভ্যাট/মূসক চালানরে মাধ্যমে কোড নং ১-১১৩৩-০০০০-০৩১১ তে জমা প্রদান করতে হবে। সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা ও ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড এলাকায় ১০ (দশ) লক্ষাধিক টাকার জমি, বিল্ডিং বা অ্যাপার্টমেন্ট বিক্রয় বা লিজ বা হস্তান্তর বা বায়নানামা বা আমমোক্তারনামা নিবন্ধন করিতে বাধ্যতামূলকভাবে রিটার্ন দাখিলের প্রমাণ দাখিল করিতে হইবে। ভবন উন্নয়ন সংস্থা কতৃক নির্মিত ফ্লাট হস্তান্তরের ক্ষেত্রে প্রথম রেজিস্ট্রেশনের পরবর্তী সকল রেজিস্ট্রেশন পুনঃরেজিস্ট্রেশন (Re-registration) হিসেবে গণ্য। এ ক্ষেত্রে রেজিস্ট্রেশন ফি, স্ট্যাম্প শুল্ক, স্থানীয় সরকার কর এবং উৎসে আয়কর(৫৩এইচ) এর পাশাপাশি ২% ভ্যাট প্রদান করতে হবে। The Stamp Act-1899, Rule-5. (Any instrument comprising or relating to several distinct matters shall be chargeable with the aggregate amount of the duties with which separate instruments, each comprising or relating to one of such matters, would be chargeable under this Act.)
ঢাকায় নাকি ৮% বা সর্বনিম্ন ২০ লক্ষ টাকা উৎসে কর? হ্যাঁ। ঢাকা জেলার কাকরাইল, সেগুনবাগিচা, বিজয়নগর, ইস্কাটন, গ্রীন রোড, এলিফ্যান্ট রোড, ফকিরাপুল, আরামবাগ, মগবাজার (মূল রাস্তার ১০০ ফিটের মধ্যে), তেজগাঁও শিল্প এলাকা, শেরে বাংলানগর প্রশাসনিক এলাকা, আগারগাঁও প্রশাসনিক এলাকা, লালমাটিয়া, ক্যান্টনমেন্ট এবং চট্টগ্রামের খুলশী – দলিল মূল্যের উপর ৮% বা ৫,০০,০০০ টাকা যেটি সর্বোচ্চ। ঢাকা জেলার কাকরাইল, সেগুনবাগিচা, বিজয়নগর, ইস্কাটন, গ্রীন রোড এবং এলিফ্যান্ট রোড (মূল রাস্তার ১০০ ফিটের বাইরে) – দলিল মূল্যের উপর ৮% বা ২,৫০,০০০ টাকা যেটি সর্বোচ্চ। ঢাকা জেলার গ্রীন রোড (ধানমন্ডি আবাসিক এলাকার রোড নং ৩ থেকে রোড নং ৮ পর্যন্ত) – দলিল মূল্যের উপর ৮% বা ৫,০০,০০০ টাকা যেটি সর্বোচ্চ। ঢাকা জেলার উত্তরা ( সেক্টর ১০ – ১৪ ), নিকুঞ্জ (দক্ষিণ), নিকুঞ্জ (উত্তর), বাড্ডা পুনর্বাসন এলাকা, গেন্ডারিয়া পুনর্বাসন এলাকা, শ্যামপুর পুনর্বাসন এলাকা, আইজি বাগান পুনর্বাসন এলাকা এবং টংগী শিল্প এলাকা – দলিল মূল্যের উপর ৮% বা ১,২০,০০০ টাকা যেটি সর্বোচ্চ। ঢাকা জেলার শ্যামপুর শিল্প এলাকা, পোস্তগোলা শিল্প এলাকা এবং জুরাইন শিল্প এলাকা – দলিল মূল্যের উপর ৮% বা ১,০০,০০০ টাকা যেটি সর্বোচ্চ।
ঢাকা জেলার খিলগাঁও পুনর্বাসন এলাকা (১০০ ফিটের কম প্রশস্ত রাস্তার পাশে) এবং রাজারবাগ পুনর্বাসন এলাকা (৪০ ফিট ও অন্যান্য অভ্যন্তরীণ রাস্তার পাশে) – দলিল মূল্যের উপর ৮% বা ১,৫০,০০০ টাকা যেটি সর্বোচ্চ। ঢাকা জেলার গোড়ান (৪০ ফিট রাস্তার পাশে), হাজারীবাগ ট্যানারী এলাকা – দলিল মূল্যের উপর ৮% বা ৬০,০০০ টাকা যেটি সর্বোচ্চ। তবে শর্ত থাকে যে, যদি জমিতে কোন স্থাপনা, বাড়ি, ফ্ল্যাট, অ্যাপার্টমেন্ট অথবা ফ্লোর স্পেস থাকে তবে, প্রতি বর্গমিটার ৮০০ টাকা হারে অথবা স্থাপনা, বাড়ি, ফ্ল্যাট, অ্যাপার্টমেন্ট অথবা ফ্লোর স্পেস এর দলিল মূল্যের উপর ৮%, এর মধ্যে যাহা সর্বোচ্চ সেই হারে অতিরিক্ত কর প্রযোজ্য হইবে ।
জমি রেজিস্ট্রেশন খরচ ২০২৩ pdf ডাউনলোড করুন
https://reportbd.net/%e0%a6%9c%e0%a6%ae%e0%a6%bf-%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%9c%e0%a6%bf%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%9f%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%bf-%e0%a6%96%e0%a6%b0%e0%a6%9a/
Pingback: জমি কেনার পর করণীয় ২০২৩ । জমি কিনতে কি কি কাগজ লাগে? - Technical Alamin