বর্তমান স্বর্ণের দাম 2025 । এখন প্রতি ভরি সোনার দাম ২,০২,১৯৫ টাকা?
আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণ বা সোনার দাম প্রতিদিনই হ্রাস বৃদ্ধি হয় কিন্তু আমাদের দেশে প্রতিদিন হ্রাস বৃদ্ধি হয় না। আমাদের দেশে স্বর্ণে দাম নির্ধারণ করে বাজুজ। রিজার্ভ ঘাটতি থাকলেও স্বর্ণের বিনিময়ে আমদানি সম্পন্ন হয় –স্বর্ণের দাম বৃদ্ধি ২০২৫
আবারও স্বর্ণে দাম বৃদ্ধি– আপনি স্বর্ণের আপডেট দাম জানতে এই ওয়েবসাইটে চোখ রাখুন অথবা বাংলাদেশ জুয়েলারী সমিতির ওয়েবসাইটে ঢুঁ মারুন প্রতিদিন। স্বর্ণের বর্তমান প্রাইজ বা সোনার চলতি দর জানতে www.bajus.org এই লিংকটি ভিজিট করুন। প্রতিগ্রাম স্বর্ণের মূল্য এখানে দেওয়া থাকে। প্রতিগ্রাম স্বর্ণমূল্যকে আপনি ১১.৬৬৪ দিয়ে গুন করলেই ভরি প্রতি দাম হিসাব পাবেন। ১ ভরি সোনার দাম কত ২০২৫ । ১ কেজি সোনার দাম কত তা এখনই জেনে নিন।
বাংলাদেশ জুয়েলারী সমিতি তাদের স্বর্ণের রেট ২২ ক্যারেট প্রতি গ্রাম ১৭,৩৩৫ টাকা ধার্য্য করেছে। ফলে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম হয়ে গেলে ১১.৬৬৪*১৭,৩৩৫ = ২,০২,১৯৫.৪৪ টাকা অর্থাৎ পূর্ব মূল্য ১,৯৯,৬২৩ টাকা ছিল গত ৩ মাস আগেও এখন আরও ৬,০২০.১২ টাকা মূল্য বেড়েছিল। ইতোপূর্বে গত তিন মাস আগেই প্রতি ভরিতে স্বর্ণের দাম কমেছিল ১৭৪৯.৬০ টাকার মতো আবার বৃদ্ধি করা হয়েছিল। এখন আবারও দাম বাড়ানো হয়েছে। স্বর্ণের বর্তমান দাম । বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি আজকের স্বর্ণের দাম ২০২৫
Gold price নির্ভর করে স্বর্ণ বার বা অলংকার এর উপর হলমার্ক করা আছে কিনা। যদি কোন হলমার্ক না করা থাকে তাহলে সেটি ট্রেডিশনাল গোল্ড এক্ষেত্রে দাম অনেক কম হবে। বলতে পারেন প্রায় অর্ধেক মূল্য পাওয়া যায়। স্বর্ণের অলংকারের মধ্যেও হলমার্ক করা থাকে। যদি কোন হলমার্ক না থাকে তাহলে ভরি প্রতি ১১.৬৬৪*১১,৫১০ টাকা = ১,৩৪,২৫২ টাকা। অর্থাৎ ভরিতে প্রাপ্য ২৬০০ টাকার মত বেড়েছিল। স্বর্ণের বর্তমান দাম ২০২৫ । স্বর্ণের দাম প্রতি ভরিতে ২ হাজার দুইশত টাকা কমল!
আন্তর্জাতিক বাজারের সাথে দেশের বাজারে স্বর্ণের দামের এত পার্থক্য কেন? আন্তর্জাতিক বাজারের সাথে দেশের বাজারে স্বর্ণের দামের পার্থক্য মূলত চাহিদা ও সরবরাহ, আমদানি নীতি, এবং করের কারণে হয়ে থাকে। দেশে স্বর্ণের চাহিদা অনেক বেশি, কিন্তু বৈধভাবে স্বর্ণের আমদানি খুবই কম। এর ফলে স্বর্ণের দাম আন্তর্জাতিক বাজারের তুলনায় বেশি হয়ে যায়। দেশে স্বর্ণের চাহিদা অনেক বেশি, কিন্তু সরবরাহ খুবই সীমিত। বৈধভাবে স্বর্ণ আমদানি না হওয়ায়, চোরাচালানের মাধ্যমে স্বর্ণ বাজারে আসে, যা দাম বাড়ায়। স্বর্ণ আমদানির ওপর উচ্চ শুল্ক ও করের কারণে, বৈধভাবে আমদানিকৃত স্বর্ণের দাম বেড়ে যায়। দেশে স্বর্ণের দাম নির্ধারণের কোনো সুনির্দিষ্ট নীতিমালা নেই। ফলে ব্যবসায়ীরা তাদের ইচ্ছামতো দাম নির্ধারণ করতে পারে, যা বাজারের ভারসাম্য নষ্ট করে। সরকার স্বর্ণের দাম কমাতে ও আন্তর্জাতিক বাজারের সাথে সমন্বিত করার জন্য কিছু পদক্ষেপ নিচ্ছে, যেমন- স্বর্ণ আমদানির অনুমতি দেওয়া ও স্বর্ণের উপর শুল্ক কমানো। এছাড়াও, কিছু ব্যবসায়ীর সিন্ডিকেটের কারণেও স্বর্ণের দাম বেশি হতে পারে, যা বাজারের স্থিতিশীলতাকে আরও ক্ষতিগ্রস্ত করে।
22 KARAT Gold price to Traditional gold price is being down
প্রতি সপ্তাহেই স্বর্ণের দাম হ্রাস বা বৃদ্ধি পাচ্ছে । তাই স্বর্ণে বিনিয়োগে সতর্ক থাকুন।
Caption: Bangladesh Jewellers Association /www.bajus.org/gold-price
আজকের স্বর্ণের দাম কত বাংলাদেশে ২০২৫। বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি আজকের স্বর্ণের দাম
Product | Description | Price |
---|---|---|
22 KARAT Gold | CADMIUM (HALLMARKED GOLD) | 17,335 BDT/GRAM |
21 KARAT Gold | CADMIUM (HALLMARKED GOLD) | 16,547 BDT/GRAM |
18 KARAT Gold | CADMIUM (HALLMARKED GOLD) | 14,183 BDT/GRAM |
TRADITIONAL Gold | 11,786 BDT/GRAM |
স্বর্ণের দাম বাড়া বা কমার পিছনের কারণটা কি? স্বর্ণের প্রবাহ স্বর্ণের দাম বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করে– স্বর্ণের দামের এমন ওঠানামার বিষয়টি নির্ভর করে চাহিদা ও জোগানের ওপরে, যেটা কিনা যেকোনো পণ্যের দামের ওঠানামা বিষয়টি নির্ভর করে। তবে সোনার ক্ষেত্রে যোগ হয় ভোক্তার আচরণ। তাছাড়া একটি দেশের রিজার্ভ যখন কমতে থাকে তখন আমদানি ব্যয় মিটাতে স্বর্ণ বিনিময় মূল্য হিসেবে ব্যবহার হয়। সূত্র: বিবিসি
বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম কি ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত উঠবে?
বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ওঠা খুবই কম সম্ভব। বর্তমানে সোনার দাম বিভিন্ন কারণে ওঠা-নামা করে, তবে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত যাওয়া একটি অস্বাভাবিক পরিস্থিতি। স্বর্ণের দামের ওপর বেশ কিছু প্রভাবক কাজ করে, যেমন: বিশ্ব বাজারের দাম আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দামের ওঠা-নামা বাংলাদেশের বাজারেও প্রভাব ফেলে। টাকার বিনিময় হার ডলারের দামের সাথে স্বর্ণের দামের সম্পর্ক রয়েছে। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতিও স্বর্ণের দামের ওপর প্রভাব ফেলে। জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের সিদ্ধান্ত বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) মাঝে মাঝে স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করে, যা বাজারের ওপর প্রভাব ফেলে এবং বর্তমানে স্বর্ণের দাম বাড়তে পারে, কিন্তু খুব বেশি বাড়ার সম্ভাবনা কম।
স্বর্ণ কেন এত মূল্যবান? স্বর্ণ মূল্যবান হওয়ার বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। এর মধ্যে প্রধান কারণগুলো হলো: বিরলতা, স্থায়িত্ব, বিভিন্ন ব্যবহার, বিনিয়োগের একটি নিরাপদ মাধ্যম এবং সামাজিক-সাংস্কৃতিক গুরুত্ব। স্বর্ণ প্রকৃতিতে অন্যান্য ধাতুর তুলনায় অনেক বেশি বিরল। এটি সহজে পাওয়া যায় না, যা এর দাম বাড়িয়ে তোলে। স্বর্ণ সহজে ক্ষয় বা জং ধরে না, ফলে এটি দীর্ঘ সময় ধরে তার মূল্য ধরে রাখতে পারে। স্বর্ণ অলঙ্কার, মুদ্রা, শিল্পকলা এবং বিভিন্ন প্রযুক্তিগত কাজে ব্যবহৃত হয়। বিনিয়োগের নিরাপদ মাধ্যম: অর্থনৈতিক অস্থিরতা বা মূল্যস্ফীতির সময় স্বর্ণ একটি নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে পরিচিত। এটি বিনিয়োগের বৈচিত্র্য বজায় রাখতেও সাহায্য করে। সামাজিক-সাংস্কৃতিক গুরুত্ব: স্বর্ণকে অনেক সংস্কৃতিতে সম্পদ, সৌভাগ্য এবং সৌন্দর্যের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়, যা এর দাম বাড়াতে সাহায্য করে.
স্মার্টফোন তৈরি ক্ষেত্রে কি স্বর্ণ লাগে?
হ্যাঁ, স্মার্টফোন তৈরিতে স্বর্ণ ব্যবহৃত হয়। যদিও খুবই অল্প পরিমাণে, এটি ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট (আইসি) বোর্ডের কানেক্টিং পিন এবং চিপের সংযোগকারী হিসাবে ব্যবহৃত হয়. সোনা একটি ভাল বিদ্যুৎ পরিবাহী, তাই এটি এই উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও, স্বর্ণ মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, কম্পিউটার এবং অন্যান্য ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসের সার্কিট বোর্ডেও ব্যবহৃত হয়। একটি স্মার্টফোনে সাধারণত ০.০৩ গ্রাম স্বর্ণ থাকে।
Pingback: স্বর্ণের বর্তমান দাম ২০২৩ । স্বর্ণের দাম প্রতি ভরিতে ২,৩৩২.৮০ টাকা বৃদ্ধি পেল! - Technical Alamin