বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনকারীগণ বিশ্ববিদ্যালয় রাজনীতি বন্ধের জন্য দাবি জানায়- দাবীর প্রেক্ষাপটেই এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে-ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ ২০২৪
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনীতি বন্ধ? হ্যাঁ। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থী, সম্মানিত শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে সদয় অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদের লিখিত দাবির পরিপ্রেক্ষিতে, বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের ৮৫তম (বিশেষ) সভার সিদ্ধান্ত অনুসারে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিতকল্পে অদ্য ১১.০৮.২০২৪ খ্রিস্টাব্দ থেকে সকল শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী কোনো প্রকার রাজনৈতিক সংগঠন, পেশাজীবী সংগঠন বা কোনো প্রকার অঙ্গ/ছায়া সংগঠন, লেজুরবৃত্তিক প্যানেল / পরিষদ/সমিতির সাথে জড়িত থাকতে পারবেন না অর্থাৎ সকল প্রকার রাজনৈতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
দিনাজপুর প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কি বলছে? এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণের সদয় অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখার স্বার্থে সাধারণ শিক্ষার্থীদের দাবীর পরিপ্রেক্ষিতে অদ্য ১১/০৮/২০১৪ খ্রি. তারিখ থেকে শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণের সকল ধরনের দলীয় রাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আদেশ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিধান অনুযায়ী সর্বোচ্চ শাস্তি প্রদান করা হবে। এ আদেশ অদ্য ১১/০৮/২০১৪ খ্রি. তারিখ হতে কার্যকর হবে।
রুয়েটে কি রাজনীতি চলবে? রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (রুয়েট) সম্পূর্ণভাবে সব ধরনের রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আজ শনিবার (১০ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে রাজনীতি নিষিদ্ধের বিষয়টি জানানো হয়। এতে বলা হয়, সিন্ডিকেটের ১০৫তম (জরুরি) সভায় গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০৩ এর ৪৪ (৪) ও ৪৪ (৫) ধারা অনুযায়ী এ বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী কোনো রাজনৈতিক সংগঠনের সঙ্গে জড়িত থাকতে পারবেন না। এ আদেশ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিধান অনুযায়ী শাস্তি প্রদান করা হবে।
দেশে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়েছে / শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীর দলীয় রাজনীতি নিষিদ্ধ সংক্রান্ত ঘোষণা প্রদান করা হয়েছে
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ এবং শেখ হাসিনার বিচারের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ শুরু করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। সোমবার (১২ আগস্ট) বিকেল ৪টার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে সমাবেশ …
Caption: Politics Closed
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় পরিস্থিতি ২০২৪ । রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়েছে
- অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট সকল শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীর অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, অদ্য ১১/08/2014 ইং তারিখে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটের ৯৩তম (জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় নিম্নবর্ণিত সিদ্ধান্তসমূহ গৃহীত হয়;
- বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে ঘিরে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে নিহত ছাত্র-জনতার রুহের মাগফেরাত কামনা এবং তাদের শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করা হয়। এই ঘটনার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে সুষ্ঠু বিচার দাবী করা হয়।
- অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক/কর্মকর্তা/কর্মচারীর খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন’২০০৩ এর ধারা ৪৪(৫) অনুযায়ী সকল ধরণের রাজনৈতিক সংগঠন এবং উহার কোন অঙ্গসংগঠনের সাথে সম্পৃক্ততা এবং কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো। এই আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
- বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য সকল ধরণের রাজনৈতিক সংগঠন এবং উহার কোন অঙ্গসংগঠনের সাথে সম্পৃক্ততা ও কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো। একই সাথে যে কোন ধরণের রাজনৈতিক সভা-সমাবেশও নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো।
- একাডেমিক কার্যক্রম ও আবাসিক হলসমূহ খোলার ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ডীন, ইনস্টিটিউট পরিচালক, বিভাগীয় প্রধান, হল প্রভোস্ট ও শিক্ষার্থীদের মতামতের ভিত্তিতে যত দ্রুত সম্ভব আবাসিক হল খুলে দিয়ে একাডেমিক কার্যক্রম চালু করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশনা দেয়া হলো। এ ব্যাপারে ভাইস-চ্যান্সেলর মহোদয় বা উক্ত দায়িত্ব পালনকারী সম্মানিত শিক্ষক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।”
রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনীতি কি নিষিদ্ধ?
শনিবার (১১ আগস্ট) রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রকোশলী মোহাম্মদ আলমগীর চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ ঘোষণার কথা জানানো হয়। গত বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) ক্যাম্পাসে সব ধরনের রাজনীতি নিষিদ্ধসহ আট দফা দাবি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা। এখন থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কোনো শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চালাতে পারবেন না।