বাঙ্গালী ভ্রমণ পিপাপু মানুষ- দেশে ভ্রমণের বিভিন্ন জায়গা থাকার কারণে এরা সারা বছরই জেলায় জেলায় ঘুরে বেড়ায়- Top 10 tourist places in Bangladesh
ভ্রমণের সময় যা যা সঙ্গে নেয়া উচিৎ– ভ্রমণের সময় সঙ্গে নেওয়া উচিত সামগ্রী নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং আপনার ভ্রমণের সম্পূর্ণ অভিজ্ঞতা প্রশাস্ত করতে সাহায্য করে। যে স্থানে আপনি যাচ্ছেন, সেখানের ম্যাপ এবং গাইডবুক সঙ্গে নিয়ে যাওয়া উচিত। এই সামগ্রীগুলি আপনাকে স্থানীয় দিকনির্দেশনা দেওয়ার সাথে সাথে সাথে অস্তিত্ব দেয়। প্রয়োজনে কোনও মেডিকেল স্থানে পৌঁছে যেতে সহায়ক হতে পারে, সেহাতে প্রাথমিক চিকিৎসাসামগ্রী নেওয়া উচিত, যেমন প্যানডোল, ব্যান্ডএইড, ইস্যুইপ ব্যান্ডেজ, ইত্যাদি। পাসপোর্ট, ভিসা, ট্রেন, বাস, অথবা যেকোনো অন্যান্য যাতায়াত সামগ্রী যা আপনার গন্ধব্যে প্রয়োজন হতে পারে। জানালা ও কাপড়: সময়ের অবস্থান এবং আবশ্যকতা অনুসারে উপযোগী জানালা এবং কাপড় নিয়ে যেতে হতে পারে।
যদি আপনি প্রকৃতির জন্যে একটি পিকনিক অথবা যাত্রা নিয়ে যাচ্ছেন, তাহলে আপনার খাবার সাথে নেওয়া উচিত হতে পারে। যদি আপনি প্রাকৃতিক সম্পদ এবং প্রাণী দেখার আগ্রহী হন, তাহলে বিনোদনের জন্যে বিনোদন উপাদানগুলি নিয়ে যেতে পারেন, যেমন বিনোদন সামগ্রী, দর্শনীয় বাইনোকুলার, ও ক্যামেরা। আপনার সুরক্ষার জন্যে কোনও সুরক্ষাসামগ্রী নিয়ে যেতে পারে, যেমন মস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, মশার রিপেলেন্ট, এবং অতিরিক্ত ব্যক্তিগত সুরক্ষা উপাদান। আপনি যে স্থানে যাচ্ছেন সেখানের প্রাকৃতিক প্রস্তাবনা সঙ্গে নেওয়া যেতে পারে, যেমন নেমাকুলি, তাড় এবং অতিরিক্ত কাপড়। এই সামগ্রীগুলি আপনার ভ্রমণের সুরক্ষা, সুবিধা এবং আনন্দ সান্দ্র করতে সাহায্য করতে পারে। তাছাড়া, স্থানীয় প্রাথমিক ব্যবস্থানে যাওয়া পরিস্থিতি এবং প্রথম সাহায্য সামগ্রী নিয়ে যেতে ভুলবেন না।
সুন্দরবন নিয়ে কি বলবেন? সুন্দরবনে একটি মহান নৈকা বাসেন্ধুদেবী প্রথমে ব্যবসায়ী যেহেতু এই উপত্যকায় বন্দর শাসক সুতনু গোস্বামী দ্বারা ব্যবহার হয়েছে সেহেতু এই উপত্যকায় বাসেন্ধু দেবীকে বলা হয়েছে বান্দর বান্দর বা সুন্দর বন। প্রধানত সুম্বর দ্বীপে বেশ কিছু নৈকা থাকলেও ব্যবসায়িক দৃষ্টিগোচরে এই উপত্যকায় বাসেন্ধু দেবী সবচেয়ে বড় ও শ্রেষ্ঠ। সুন্দরবনে নদী, খাল, দোকোন, জলোড়া, হরিণ, ডোব, দাদুমখি, বেতাল, দ্বীপ সহ বিভিন্ন জলাশয় পাওয়া যায়, এই স্বাম্প জলাশয়ের মধ্যে সুন্দরবনের আমন্ত্রণ নামা একটি জলাশয়। এই অঞ্চলে সমুদ্র প্রবেশনের সময় বন্যপ্রাণী দ্বীপ সম্পূর্ণ ডুব যায়। এই সমুদ্র বন্য দ্বীপ দলের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি আদর্শ জীবন্ত বায়ুসৃজনের স্থান হয়ে উঠে।
সুন্দরবন বন্যপ্রাণীর সাথে নৌকা যাত্রা, সফারি, ট্রেকিং, ও মাছধরা এবং বিভিন্ন প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করার জন্য একটি জনপ্রিয় গন্ধব্য স্থান। এই অঞ্চলে বন্যপ্রাণী দেখতে পাওয়া সম্ভব, যেমন বাঘ, মাকড়সা, দেবদারপোকা, কিংকবড়, কোমলা, মুড়গণ্ডা, পাঙ্গোলিন, হরিণ, সারিপাই, দোকোন, ওষুধমোটা গুরামী, মুদগুমি, ইত্যাদি। সুন্দরবন জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় উদ্যান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং এটি একটি সার্বভৌম নৈচর্য সুরক্ষিত অঞ্চল হিসেবে মহাসাগর জলবায়ু ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। সুন্দরবন একটি অত্যন্ত মৌলিক ও সুন্দর স্থান, যেখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, বন্যপ্রাণীর বিচরণ, এবং প্রকৃতির অদ্বিতীয় বৈচিত্র্য একসাথে আসে। এটি বিশ্ব ধর্মীয় ও প্রাকৃতিক সম্পদ হিসেবে গন্য করা হয় এবং পর্যটকদের সাথে একটি জনপ্রিয় গন্ধব্য গন্ধব্য স্থান হিসেবে পরিচিত।
বাংলাদেশের ৫০ টি দর্শনীয় স্থান । বাংলাদেশের ৬৪ জেলার দর্শনীয় স্থান । বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থানের নামের তালিকা
বুড়ো মানুষের জন্য ঘোড়া বেড়ানো সমৃদ্ধিকর এবং উচিত সম্প্রেষণ সম্পর্কে উচিত হতে পারে, তবে এটি সতর্কতা এবং স্বাস্থ্যের সাথে সম্পর্কিত এক্ত্রিত যত্ন নিয়ে প্রয়োজন। আপনার বয়স, শারীরিক অবস্থা, এবং সাক্ষরতা বিবেচনা করে দেখতে উচিত যেতে পারে যে আপনি ঘোড়া বেড়াতে সক্ষম আছেন কি না। কিছু স্বাস্থ্য সমস্যা, যেমন ক্ষতিপ্রাপ্ত মাংশপেশী, শ্বাসকষ্ট, বৃদ্ধি করা হতে পারে এবং এটা ঘোড়া বেড়াতে বাধা দেওয়া উচিত। একটি প্রাকৃতিক ভাবে, ঘোড়ার সাথে সম্প্রেষণ শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে। আপনার ঘোড়ার স্বাস্থ্য এবং চিকিৎসা পরীক্ষা করতে উচিত এবং এটি ঘোড়া বেড়ানোর জন্য সমৃদ্ধ এবং স্বাস্থ্যকর আছে তা নিশ্চিত করতে হবে।
বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থানের ছবি ডাউনলোড
বাংলাদেশের সেরা দর্শনীয় স্থান । বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর পার্ক কোনটি
- দিনাজপুরে ঘুরে দেখার মত যত স্থানগুলো হল দিনাজপুর রাজবাড়ী, স্বপ্নপুরী পিকনিক স্পট, সুখ সাগর ইকো পার্ক, রাম সাগর, নয়াবাদ মসজিদ, সুরা মসজিদ, চেহেলগাজি মসজিদ ও মাজার, রাজারামপুর রোজ মেরি চার্চ, সীতাকোট বিহার, কান্তজিউ মন্দির, গোবিন্দস্বামী মন্দির, বীরগঞ্জ জাতীয় উদ্যান, সিংড়া জাতীয় উদ্যান, ঘোডাঘাট দুর্গ, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, দীপশিখা মেটি স্কুল, মোহনপুর রাবার ড্যাম, ঈদগাহ মাঠ, বিরলের ধর্মপুর ইউনিয়নের শালবন, হিলি স্থল বন্দর, জিরো পয়েন্ট, শেখ রাসেল ন্যাশনাল পার্ক ভিজিট করতে পারেন।
- কক্সবাজারে ঘুড়াঘুরি করা যেতে পারেন- কক্সবাজার, বাংলাদেশের একটি প্রমিনেন্ট দর্শনীয় স্থান, একটি দ্বীপ তালুক যা চট্টগ্রাম জেলার একটি উপজেলা এবং একটি বেসরকারি নির্মিত এলাকা থেকে গঠিত। এটি বাংলাদেশের একটি প্রমিনেন্ট সৈকত স্থান এবং পর্যটকদের জনপ্রিয় গন্ধর্ব।
- পঞ্চগড় জেলায় ঘুরে দেখার মত যত স্থানগুলো হল বাংলাবান্ধা জিরো পয়েন্ট, তেঁতুলিয়া থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা, তেঁতুলিয়া ডাকবাংলো, তেঁতুলিয়া পিকনিক স্পট, মহানন্দা নদী, মহারাজার দিঘী, রকস মিউজিয়াম, সমতল চা বাগান, মির্জাপুর শাহী মসজিদ, বারো আউলিয়া গ্রামে বারো আউলিয়া মাজার, বোদেশ্বরী মন্দির, গোলকধাম মন্দির, ভিতরগড় দুর্গনগরী, পঞ্চগড় থেকে তেঁতুলিয়া ৫৫ কি.মি. এশিয়ান হাইওয়ে, জগবন্ধু ঠাকুরবাড়ি, ময়নামতির চর, খয়ের বাগান, আনন্দ ধারা পিকনিক স্পট দেখে আসতে পারেন।
- রংপুরে ঘুরে দেখার মত যত স্থান গুলো হল তাজহাট জমিদার বাড়ি, পায়রাবন্দ জমিদার, ইটাকুমারী জমিদারবাড়ি, দেওয়ানবাড়ির জমিদারবাড়ি, গোপালপুর জমিদার বাড়ী, দেবী চৌধুরাণীর রাজবাড়ি, পীরগাছা রাজবাড়ি (মন্থনা জমিদার বাড়ি) ইত্যাদি স্থান।
- সুন্দরবন (Sundarbans) একটি মহাসাগর জলবায়ু বন, বাংলাদেশের খুলনা, বাগেরহাট, খুলনা, সাতখিরা, কক্সবাজার জেলার সীতাকুণ্ড উপজেলা, বরিশাল জেলা এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের সৌথবান্ধ জেলার মুরগোমারি জেলা এবং সুন্দরবন কোচ বিহারের জন্য একই স্পেলিং ব্যবহার করা হয়। সুন্দরবন বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাঁশবন এবং এটি গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র নদী সংলগ্ন হয়ে থাকে। এটি একটি আদর্শ জীবন্ত বায়ুসৃজনের স্থান এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের স্থান হিসেবে পরিচিত। সুন্দরবনে বন্য মাংস খোরাকের জন্য প্রসিদ্ধ বাঘ, সারিপাই, মারগাছি সহ বেশিরভাগ বন্ধুক প্রজাতি বাঁচে, এবং এখানে বিভিন্ন ধরণের মাছ, কেকড়া, কাপড় মোটা গুরামী, মুদগুমি, ওষুধ সহ অন্যান্য জীবনী প্রজাতির আগ্রহী চাষী অর্থাৎ গরিব গ্রামীণ লোকের সম্পৃক্ষ্যে অত্যন্ত প্রধান প্রাকৃতিক উৎস।
কেন মাঝে মধ্যেই বেড়াতে যাওয়া উচিৎ?
মাঝে মধ্যে বেড়ানো একটি ব্রেক অথবা আবস্থা পরিবর্তনের সময় অথবা ব্যক্তিগত নিজের উন্নতি এবং স্বাস্থ্য উন্নত করার সুযোগ সৃষ্টি করে তুলতে সাহায্য করতে পারে। এই কারণে, মাঝে মধ্যে বেড়ানো উচিত হতে পারে। মাঝে মধ্যে বেড়ানো স্বাধীনতা এবং আত্ম-উন্নতি প্রাপ্ত করার সুযোগ দেয়। এটি আপনার ক্যারিয়ার, সামাজিক জীবন, ব্যক্তিগত উন্নতি এবং স্বাস্থ্য নির্ধারণে সাহায্য করতে পারে। মাঝে মধ্যে বেড়ানো সান্দ্র স্বাস্থ্য উন্নতি এবং রোগ প্রতিরোধ সম্পর্কে সাহায্য করতে পারে। ক্যাপড়ি বা আবশ্যক সামগ্রী নিয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষা, ব্যায়াম এবং পুনর্নিম্নতা সম্পর্কে কাজ করতে পারে। মাঝে মধ্যে বেড়ানো মানসিক স্বাস্থ্য উন্নতি এবং স্ট্রেস ম্যানেজমেন্টে সাহায্য করতে পারে। আত্ম-সচেতন সময় পাওয়া, আধ্যাত্মিক অনুভব এবং মানসিক স্বাস্থ্য সেবা মাঝে মধ্যে দরকার হতে পারে। ক্যারিয়ারের শিখানো এবং পেশাদান উন্নতি সম্পর্কে উচিত স্থান এবং সামগ্রী প্রদান করতে পারে। এটি নতুন কৌশল শেখার সুযোগ দেয় এবং পেশাদান প্রদান করতে সাহায্য করে। মাঝে মধ্যে বেড়ানো আপনার নির্ধারিত লক্ষ্যে প্রাপ্তি সাধন করার সুযোগ দেয় এবং আপনার জীবনে স্বর্ণিম মুহূর্তগুলি তৈরি করতে সাহায্য করে। সুতরাং, মাঝে মধ্যে বেড়ানো জীবনের গুরুত্বপূর্ণ একটি সাংসারিক অংশ হতে পারে এবং আপনার নিজের উন্নতি এবং স্বাস্থ্যে সাহায্য করতে পারে।
বাংলাদেশের ১০টি দর্শনীয় স্থানের তালিকা কোথায় পাবো?
স্থানের নাম | অবস্থান | বর্ণনা |
---|---|---|
ককিলমা | খুলনা | ককিলমা সাগর প্রদীপ, সুন্দরবনের নদী সিসির জলপ্রপাত এবং নৌকা ভ্রমণের জন্য জনপ্রিয়। |
সুন্দরবন | খুলনা, বাগেরহাট, বরিশাল, সাতক্ষীরা | বিশ্বের সবচেয়ে বড় মঙ্গ্রোভন বন, তাল বন্ধন হরিণ, ককিলমা, কাচিকাতা, গাবটখালি এবং বাগেরহাট খালদের নেটওয়ার্ক। |
কুসুমগ্রাম | সিলেট | এটি ছয়টি দোল সিলেট পাহাড়ের একটি প্রকৃতি দর্শনীয় স্থান, যা অনেক সুন্দর প্রশান্ত পর্যায়ে অবস্থিত। |
স্যান্ডাকবট | চট্টগ্রাম | এটি বাংলাদেশের প্রধান বন্যপ্রাণি শ্রমিক দলের বাসস্থান, যেখানে আপনি বন্যপ্রাণি দেখতে পারবেন। |
স্বর্গদ্বার | সিলেট | এটি বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া সীমান্তের একটি প্রধান চূড়া, যেখানে একটি গুরুদ্বারা রয়েছে এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অনুভব করতে পারেন। |
সাইটের সুফিয়া | রাজশাহী | এটি একটি মহাসাগর সৈকত, যেখানে আপনি সাইলিং, মোটর বোট চলাচল এবং সৈকতিক আনন্দ উপভোগ করতে পারেন। |
বান্দরবান | চট্টগ্রাম | চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রধান পর্বতীয় অঞ্চল, যেখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, পাহাড়, নদী এবং উপাবনগুলি রয়েছে। |
সোনারগাঁও | ঢাকা | এটি একটি বৃহত্তর অ্যামিউজমেন্ট পার্ক, যেখানে আপনি প্রশান্ত সান্ধ্যে সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন। |
কক্সবাজার | চট্টগ্রাম | এটি বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ সমুদ্র সৈকত এবং বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় পর্যটন গন্ধর্ব। |
রংমাহল | সিলেট | এটি একটি প্রাকৃতিক বাইর্ড স্যাংচুয়ারি, যেখানে আপনি বিভিন্ন প্রজাতির পাখি দেখতে পারেন। |
এই স্থানগুলি বাংলাদেশে পর্যটকদের জনপ্রিয় গন্ধর্ব এবং দর্শনীয় স্থানের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হয়ে থাকে। আপনি এই স্থানগুলি পর্যটনে সমৃদ্ধ অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন।