কোরিয়ান ভাষা পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ । MCQ পরীক্ষার, ভাইভা ও ফলাফল কি একই দিনে হয়?
কোরিয়া ভাষা পরীক্ষার মাধ্যমে বিদেশে যাওয়া যায়- এজন্য মাত্র লক্ষ টাকা খরচ করলেই হয়- মাসে বেতন ২-৩ লক্ষ টাকা হয়ে থাকে– কোরিয়ান ভাষা পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি ২০২৩
ভাষা পরীক্ষায় অংশ গ্রহণের যোগ্যতা কি? কোরিয়া প্রজাতন্ত্র এর শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ এর প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্ম সংস্থান মন্ত্রণালয় এর মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী CBT পদ্ধতিতে বিশেষ কোরিয়ান ভাষা পারদর্শিতা পরীক্ষা (SPECIAL EPS-TOPIK) অনুষ্ঠিত হয়। বয়স ১৮ থেকে ৩৯ বছরের মধ্যে হতে হবে (যাদের জন্ম তারিখ মে ১২, ১৯৭৫ ~ মে ১১, ১৯৯৭) এবং যার কোন দিন রাষ্ট্রীয় নির্দেশে কারা অন্তরীণ বা কঠিন শাস্তি হয়নি। যাকে কোন দিন সরকারি এজেন্সি কর্তৃক দক্ষিণ কোরিয়ার পোর্ট থেকে ফেরত পাঠানো হয়নি, বা সে দেশ বের হওয়ার নির্দেশ দেয়া হয় নি এবং যার উপর বিদেশ যাত্রায় কোন নিষেধাজ্ঞা নেই বা যেতে কোন সমস্যা নেই ।
এ পরীক্ষায় শুধু তারাই অংশ গ্রহণ গ্রহণ করতে পারবেন যারা ভিসার মেয়াদের ভেতর কোরিয়া ত্যাগ করেছেন এবং আবার কোরিয়া চাকরি পেতে চান। ইপিএস’র মাধ্যমে শ্রমিক হিসেবে কোরিয়ায় যারা যেতে চায় তাদের অবশ্যই কোরিয়া শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিয়োজিত সরকারি প্রতিষ্ঠান এইচ.আর.ডি. কোরিয়া কর্তৃক বাস্তবায়িত এ পরীক্ষায় পাশ করতে হবে। এ পরীক্ষায় পাশকৃত ব্যাক্তিরাই শুধু ইপিএস এর অধীনে চাকুরির আবেদনপত্র জমা দিতে পারবে। ইপিএস টিপিক সিবিটি’র রেজিস্ট্রেশন ফি ২৪ মার্কিন ডলার বা সম পরিমান স্থানীয় মুদ্রা। পরীক্ষার পর কোরিয়ায় প্রবেশ পর্যন্ত যে খরচ লাগবে তা বৈধ প্রেরণ খরচ হিসেবে বোয়েসেল এর হোম পেইজে প্রকাশিত থাকবে।
ভাষা পরীক্ষায় কত নম্বর পেলে পাশ? প্রস্তুতি নেয় পরীক্ষার্থীকে অবশ্যই প্রশিক্ষণের সময় শুরু হওয়ার আগেই পরীক্ষা কক্ষে প্রবেশ করতে হবে। ম্যানুফেকচারিং, এগ্রিকালচার/লাইভস্টক, কন্সট্রাকশন, ফিশিং, সার্ভিস সেক্টরে লোন নেয।দেশে ফেরত আসার অব্যবহিত পূর্বের কোম্পানিতে যেতে চাইলে (ন্যূনতম ১বছর এ কোম্পানিতে কাজ করে থাকলে) সে ইন্ডাস্ট্রি টাইপ লিখতে হবে। সুতরাং ইন্ডাস্ট্রি টাইপ পছন্দ করার সময় সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। উত্তীর্ণ প্রার্থীর (সম্ভাব্য) সংখ্যা : এইচ আর ডি কোরিয়া কর্তৃক পরবর্তীতে ঘোষণা করা হবে এবং পূর্ণমান ২০০’র মধ্যে ৮০ নম্বর এর বেশি প্রাপ্তদের ভিতর থেকে সর্বোচ্চ নম্বরে ক্রমানুযায়ী (মেধা তালিকার ভিত্তিতে) পূর্ব নির্ধারিত সংখ্যক পরীক্ষার্থীকে উত্তীর্ণ করানো হবে।
কোন পরীক্ষার্থী স্বেচ্ছায় কোরিয়া ত্যাগকারী নয় বলে প্রমাণিত হলে তার পরীক্ষার ফলাফল বাতিল বলে ধরে নেয়া হবে। এবং এ ব্যাপারে সকল দায়-দ্বায়িত্ব পরীক্ষার্থীর উপর বর্তাবে। উত্তীর্ণ ব্যাক্তিদের প্রি-রোস্টার তৈরি, রোস্টের অনুমোদন, চাকরি খোঁজার প্রক্রিয়া ইত্যাদি অতি দ্রুততার সাথে সম্পন্ন হবে এবং কোরিয়া যাওয়ার আগে প্রিলিমিনারি ট্রেইনিং দেয়ার প্রয়োজন হবে না। মোবাইল ফোন, ক্যাসেট প্লেয়ার, PDA,_MP3, _ডিজিটাল অভিধান, কাগজ, কলম বা পরীক্ষায় অসদুপায়ে ব্যবহৃত হতে পারে এমন দ্রব্য সাথে নিয়ে পরীক্ষা কক্ষে প্রবেশ করা যাবে না (পরীক্ষা চলাকালে কারো কাছে এ সব দ্রব্য পাওয়া গেলে অসদুপায় অবলম্বনের দায়ে পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে বহিষ্কার করা হবে)। অসদুপায় অবলম্বন করতে গিয়ে ধরা পড়লে সংশ্লিষ্ট পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা বাতিল করা হবে, এবং পরবর্তী ২বছরের জন্য ইপিএস- কেএলটিতে অংশগ্রহণের যোগ্যতা হারাবে।
বোয়েসেল কোরিয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৩ । দক্ষিণ কোরিয়া লটারি ২০২৩ । দক্ষিণ কোরিয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
রেজিস্ট্রেশনের ফর্মে উল্লেখ করা তথ্যের (বিশেষ করে- নাম, জন্ম তারিখ) সাথে পাসপোর্টের তথ্যের মিল না থাকলে পরীক্ষায় পাশ করলেও পরবর্তীতে কোরিয়ায় প্রবেশ করা যাবে না। এবং এ ব্যপারে সকল দায় পরীক্ষার্থীর উপর বর্তাবে
এখন থেকে শুধু অপ্রকাশিত প্রশ্ন ব্যঙ্ক থেকে প্রশ্ন আসবে, এইচ আর ডি কোরিয়া কর্তৃক প্রকাশিক “ দ্য স্ট্যান্ডার্ড টেক্সটবুক ফর ইপিএস-টপিক” এর ভিত্তিতে প্রশ্নপত্র প্রস্তুত করা হবে। স্পেশাল ইপিএস টপিকে উত্তীর্ণতা শুধু মাত্র জব এ্যাপ্লকেশন করার যোগ্যতাকে নিশ্চিত করে, কোরিয়ায় চাকুরির নিশ্চয়তা বহন করে না। অধিকন্ত যে সব ব্যাক্তি মেডিক্যাল টেস্টে অনুত্তীর্ণ হবে এবং কোরিয়ায় অবৈধ থাকার অভিজ্ঞতা আছে তারা কোরিয়ায় চাকরি পাবে না বাংলাদেশ সরকার এর প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এর সাথে দক্ষিণ কোরিয়ার শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালর এর মধ্যকার সমঝোতা চুক্তি অনুযায়ী একমাত্র বোয়েসেল বৈধভাবে দক্ষিণ কোরিয়ায় শ্রমিক রফতানি করতে পারবে। ইপিএস-টপিক’ এ উত্তীর্ণ হওয়ার পর যাদের জব রোস্টার কোরিয়ান কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত হবে তাদের মধ্য থেকেই কোরিয়ান শিল্প মালিকরা শ্রমিক নিয়োগ দিতে পারবে। অন্য কোন জনশক্তি রফতানিকারী এজেন্ট বা ভাষাশিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর ব্যত্যয় ঘটালে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে ।
Caption: Full Exam Manual pdf Download
সিবিটি নির্বাচন পদ্ধতি ২০২৩ । ইপিএস পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া কি?
- রেজিস্ট্রেশনের সময়সীমাঃ ২০১৫, মে ১৯~১৩ (৩দিন), ০৯টা ১৭টা
- রেজিস্ট্রেশন স্থানঃ বোয়েসেল
- রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতিঃ স্বশরীরে এসে রেজিস্ট্রেশন
- রেজিস্ট্রেশনে প্রয়োজনীয় আইটেমঃ সর্বশেষ কোরিয়া থেকে ফেরার সময় যে পাসপোর্ট ব্যবহার করা হয়েছিল সেটার ফটো কপি (স্বেচ্ছায় কোরিয়া ত্যাগকারী কিনা প্ৰমান করার জন্য),
- রেজিস্ট্রেশন ফর্ম (রেজিস্ট্রেশন চলাকালে পে-অর্ডারের মূল কপি দেখে বোয়েসেলে মাত্র ১কপি বিনামূল্যে বিতরণ করা হবে)
- রেজিস্ট্রেশন ফর্মে রেজিস্ট্রেশন নাম্বার লাগানো থাকবে, তাই কেউ পূরণ করার সময় ভুল করলে ফ্লুইড বা কারেকশন টেপ ব্যাবহার করে সংশোধন করে নিতে হবে। কাউকে অতিরিক্ত কপি দেয়া হবে না)
- বৈধ বর্তমান পাসপোর্টের ফটো কপি (রেজিস্ট্রেশন ফর্মে লাগানোর জন্য ),
- রেজিস্ট্রেশন ফি পরিশোধিত পে-অর্ডার মূল কপি, কালার ফটো ৩.৫×৪.৫ সে.মি সাইজের গত ৬মাসের মধ্যে বাস্তব সম্মুখ থেকে হাসিমুখে/স্মাইলিং ফেইস তোলা ও ব্যাকগ্রাউন্ড সাদা এবং ডিজিটাল ল্যাব হতে প্রিন্ট হতে হবে (ছবির নমুনা সংযুক্ত), তবে ফটোশপের ইডিট এবং কম্পিউটারে প্রিন্ট ছবি গ্রহণ যোগ্য না। উল্লেখ্য যে, ছবিকে ফটোশপের মাধ্যমে ইডিট করে মর্ডান করলে পাসপোর্টের ছবির সাথে মিল থাকে না বিধায় এম্বাসি কর্তৃক ভিসা ইস্যুর সময় জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে।
কোরিয়া ভাষা পরীক্ষার ফি জমাদানের পদ্ধতি কি?
ভাষা পরীক্ষার ফি (রেজিস্ট্রেশন ফি ) বাবদ ২,০০০ টাকা জমা দিতে হয়। ঢাকা মহানগরে অবস্থিত Sonali Bank Limited এর যে কোন শাখা হতে ‘বোয়েসেল, ঢাকা’ নামে পে-অর্ডার করে রেজিস্ট্রেশনের সময় পে-অর্ডারটি বোয়েসেলে জমা দিতে হবে। পে অর্ডার করার তারিখ ও সময়ঃ পরীক্ষার তফসিল ঘোষণার পর থেকে, ব্যাংক আওয়ারে নির্ধারিত ব্রাঞ্চে। রেজিস্ট্রেশনের সময়সীমার ভেতর কেউ রেজিস্ট্রেশন বাতিল করতে চাইলে রেজিস্ট্রেশন ফি ১০০% ফেরত যোগ্য, তবে একবার রেজিস্ট্রেশন বাতিল করলে পরবর্তীতে আর রেজিস্ট্রেশন করা যাবে না! রেজিস্ট্রেশন ফর্ম গ্রহনের সিরিয়ালের ভিত্তিতে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হবে। যদি আবেদনকারীর সংখ্যা বেশি হয় তবে তাদের জন্য অতিরিক্ত পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ করে একই দিন জানিয়ে দেয়া হবে।